Monday, 29 September, 2025г.
russian english deutsch french spanish portuguese czech greek georgian chinese japanese korean indonesian turkish thai uzbek

пример: покупка автомобиля в Запорожье

 

শেষ সময়ে ইশরাকের হুঙ্কার | Dhaka City Election 2020

শেষ সময়ে ইশরাকের হুঙ্কার | Dhaka City Election 2020У вашего броузера проблема в совместимости с HTML5
শেষ সময়ে ইশরাকের হুঙ্কার | Dhaka City Election 2020 পূজার কারণে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তারিখ পুননির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচনের তারিখ ৩০শে জানুয়ারির বদলে পহেলা ফেব্রুয়ারি ২০২০ নির্ধারণ করা হয়েছে। শনিবার বিকালে নির্বাচন কমিশনের একটি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠকের পর এই তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা। তিনি জানান, পরীক্ষা বোর্ডের সঙ্গে আলাপের পর তারা এসএসসি পরীক্ষা দুইদিন পিছিয়ে দিতে রাজি হয়েছে। সে হিসাবে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে তেসরা ফেব্রুয়ারি। আর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন একদিন পিছিয়ে পহেলা ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয় যে, পহেলা ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে তেসরা ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসপি পরীক্ষা শুরু হবে। গত ২২শে ডিসেম্বর ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। দুই সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচনের জন্য ৩০শে জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করা হয়। আরো পড়ুন: সরস্বতী পূজা ও নির্বাচনী তারিখ জটিলতার কারণ কী? দলগুলোর মধ্যে অনাস্থাই কি ইভিএম বিতর্কের মূলে? ৩০শে জানুয়ারিতেই হচ্ছে ঢাকার সিটি নির্বাচন মেয়র প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবসম্মত? ছবির কপিরাইটGETTY IMAGES Image caption ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচনের তারিখ ৩০শে জানুয়ারির বদলে পহেলা ফেব্রুয়ারি ২০২০ নির্ধারণে করেছে নির্বাচন কমিশন। পরবর্তীতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা আপত্তি তোলেন যে, ৩০ তারিখে সরস্বতী পূজা রয়েছে। সে সময়ে নির্বাচন হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজা উদযাপনে সমস্যা হবে। তারা আপত্তি তোলেন, যেহেতু নির্বাচনের সময় অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভোট কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়। নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হলেও, সেটি খারিজ করে দেয়া হয়। নির্বাচনের সময় পরিবর্তনের দাবিতে আন্দোলন ও অনশন শুরু করে হিন্দু শিক্ষার্থীরা। এ নিয়ে আলোচনার মধ্যেই ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও শনিবার বিকালে জরুরি বৈঠকে বসে নির্বাচন কমিশন। সেখান থেকেই এই সিদ্ধান্ত এলো।
Мой аккаунт