এই দোয়া পাঠকারীর পায়ে দুনিয়ার ধন-দৌলত লুটিয়ে পড়বে। আমার কথা নয়,নবীজির কথা। সাহাবাদের পরীক্ষিত আমল।

যে কোন আমল শুরু করার আগে লেখাটুকু অবশ্যই পড়ুন ! সম্মানিত ভাই ও বোনেরা ! আচ্ছালামু আলাইকুম । ছাইফুল টিভিতে আসার জন্য আপনাকে মোবারক বাদ। এ চ্যানেলটি আমি নিস্বার্থ ভাবে মানুষের খেদমতের জন্য প্রতিষ্ঠা করেছি । যা কিছু করছি শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই। আপনার যে কোন সমস্যা আমাকে জানালে আল্লাহরওয়াস্তে আমি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ভাল পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করব। আলহামদুলিল্লাহ ! আমি স্বচ্ছল। আমাকে কেউ টাকার অফার করবেন না। আমি সব দোয়া কালাম গুলো সহীহ হাদীস থেকে খুঁজে আপনাদের বলার চেষ্টা করি।মিথ্যা দোয়া কালাম বলে রাতা রাতি চ্যানেল ভাইরাল করতে চাইনা। আমার পরামর্শে আপনাদের উপকার হলে দোয়া করবেন। বিশেষ প্রয়োজনে আমাকে ফোন দিতে পারেন। তবে সমস্যা গুলো কমেন্ট করে জানালে অবশ্যই উত্তর দিতে চেষ্টা করব। চ্যানেলটি ভাল লাগলে লাইক, কমেন্ট,শেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আল্লাহ হাফেজ। আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা ছাইফুল হক ইছলাহী অধ্যক্ষ,আজিজিয়া সিনিয়র মাদরাসা,রাজাপুর,ঝালকাঠি। মোবাইলঃ 01721021972 নবীজি সঃ বলেছেন- এই দোয়া পাঠকারীর পায়ে দুনিয়ার ধন-দৌলত লুটিয়ে পড়বে।সাহাবায়ে কেরামের পরীক্ষিত আমল। একজন সাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু আরয করলেন: ইয়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়া আমার প্রতি পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে। ইরশাদ করলেন: “তোমার কি ঐ তাসবীহ স্মরণ নেই, যে তাসবীহ ফেরেশতা এবং মাখলুকের, যার বরকতে রুজি প্রদান করা হয়। যখন সুবহে সাদিক উদিত (শুরু) হয় তখন এ তাসবীহ ১০০ বার পাঠ কর: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযীম, ওয়া বিহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহ। অর্থঃ মহাপবিত্র আল্লাহ এবং সকল প্রশংসা তাঁর জন্য; মহাপবিত্র আল্লাহ, যিনি সমুচ্চ, মহান; এবং সকল প্রশংসা তাঁর জন্য, আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। যদি ১০০ বার পড়, তাহলে দুনিয়া তোমার নিকট অপমানিত হয়ে আসবে। ঐ সাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু চলে গেলেন। কিছুদিন পর পুনরায় হাজির হয়ে, আরয করলেন: ইয়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! দুনিয়া আমার নিকট এত বেশি আসছে, আমি হতবাক! কোথায় উঠাব, কোথায় রাখব! (সূত্র: আল খাছায়িছুল কুবরা, ২য় খন্ড, ২৯৯ পৃষ্ঠা) এ তাসবীহ যথাসম্ভব সুবহে সাদিক (শুরু) হওয়ার সাথে সাথে যেন পাঠ করা হয় নতুবা সকালের আগে, জামাআত যদি আরম্ভ হয়ে যায় তবে জামাআতে শরীক হয়ে পরে সংখ্যা পূর্ণ করুন এবং যেদিন নামাযের পূর্বেও পাঠ করতে না পারেন, তবে সূর্য উদিত হওয়ার আগেও পাঠ করতে পারবেন।