Alfalfa : আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। দ্রুত ওজন বাড়াতে চাইলে সর্বোচ্চ পঞ্চাশ-ষাট ফোটা করে খেতে পারেন। তবে কোন সমস্যা হলে কমিয়ে খাওয়া উচিত। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
Alfalfa : আলফালফা নামক ঔষধটি রক্তশূণ্যতায় খেতে পারেন। এটি ক্ষুধা বৃদ্ধি করে, হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। অপুষ্টিজনিত রক্তশূণ্যতায় একটি উৎকৃষ্ট ভিটামিন হিসাবে এটি সবাই ইচ্ছে করলে সারা জীবন খেতে পারেন। কেননা ইহার কোন ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নাই।
Alfalfa : অকাল বার্ধ্যক্য ঠেকাতে, যৌবন বা বয়স ধরে রাখার জন্য কিংবা মোটাতাজা হওয়ার জন্য Alfalfa খান। আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। দ্রুত ওজন বাড়াতে চাইলে সর্বোচ্চ পঞ্চাশ-ষাট ফোটা করে রোজ কয়েকবার খেতে পারেন। তবে কোন সমস্যা হলে মাত্রা কমিয়ে খাওয়া উচিত। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। আমেরিকার ডাঃ বেন ব্র্যাডলিকে এক মহিলা বলেছিলেন যে, তার সাতটি ছেলে-মেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয়ে জন্মেছে এবং আঠারো বছর বয়স পযর্ন্ত তারা সুস্বাসে'্যর অধিকারী থাকে। ইহার পরই তারা ধীরে ধীরে শুকিয়ে মারা যায় এবং এভাবে সাতটি সন্তানই মারা গেছে। কোন চিকিৎসাই তাদের বাচাঁতে পারেনি। পরের বাচ্চাটি যখন আঠারোতে পৌঁছে শুকাতে শুরু করেছে, তখন ডাঃ ব্র্যাডলি তাকে দশ ফোটা করে রোজ চার মাত্রা করে আলফালফা খাইয়ে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন।